এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা রেগুলার বা সাধারণ প্র্যাকটিসের ঝুঁকি বা ক্ষতি, গুড প্র্যাকটিস বা ভালো অনুশীনের সুবিধা, রেগুলার প্র্যাকটিস ও গুড প্র্যাকটিসের মধ্যকার পার্থক্য, গুড প্র্যাকটিসের জন্য করণীয়, রেফ্রিজারেশন ও এয়ার কন্ডিশনিং এর কাজে কিছু রেগুলার প্র্যাকটিস ও সেই রেগুলার প্র্যাকটিসের কুফল সম্পর্কে জানব ।
গতানুগতিক ভাবে নিরাপত্তা ও কাজের নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড না মেনে কোন কাজ করাকে রেগুলার প্র্যাকটিস বা সাধারণ অনুশীলন বলে। যেমন- ওয়ার্কশপে অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা না রাখা, ফার্স্ট এইড বক্স না রাখা ইত্যাদি রেগুলার প্র্যাকটিসের অন্তর্ভূক্ত ।
রেগুলার প্র্যাকটিসের ঝুঁকি বা ক্ষতিগুলো হল -
নিরাপত্তা বজায় রেখে কাজের নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড মেনে কোন কাজ করা এবং নিয়মিত কাজে সেই অনুশীলন ধরে রাখাকে গুড প্র্যাকটিস বা ভাল অনুশীলন বলে। যেমন- পরিপূর্ণ পি পি ই ব্যবহার নিশ্চিত করা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা রাখা ইত্যাদি গুড প্র্যাকটিসের অর্ন্তভূক্ত।
গুড প্র্যাকটিসের সুবিধা
ভাল অনুশীলন এমন একটি পদ্ধতি বা কৌশল যা সাধারণত যে কোনও উপায়ের চেয়ে উন্নত হিসাবে গৃহীত হয়। কারণ এটি এমন ফলাফল বয়ে আনে যা অন্য উপায়ে অর্জনের চেয়ে উন্নততর হয়।
কর্মক্ষেত্রে -
স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে -
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে -
প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্মী উভয়েই অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হয়, ইত্যাদি।
১। কাজের সময় কোন প্রকার পিপিই (হেলমেট, গগলস, মাস্ক, এ্যাপ্রোন, সেফটি সু ইত্যাদি) এর ব্যবহার না করা ।
২। ওয়ার্কশপে অগ্নিনির্বাপক ব্যাবস্থা না রাখা।
৩। ফার্স্ট এইড বক্স না রাখা।
৪। ওয়ার্কশপ অপরিষ্কার ও এতে অপর্যাপ্ত জায়গা।
৫। ঝুঁকিপূর্ণ ইলেকট্রিক ওয়্যারিং।
৬। কাজের সঠিক টুলস ব্যবহার না করা।
৭। উচু বিল্ডিং এর বাইরের দিকে কাজ করতে কোন প্রকার নিরাপত্তা সামগ্রী (সেফটি বেল্ট ইত্যাদি) ব্যবহার না করা।
৮। গ্যাস চার্জ করতে কোন প্রকার গেজ ব্যবহার না করা।
৯। গ্যাস রিকভারি না করা ।
১০। গ্যাস চার্জ করার আগে ভ্যাকুয়াম না করা ।
১১। হাই প্রেশারগেজ দিয়ে ভ্যাকুয়াম করা।
১২। গ্যাস চার্জ করতে ইলেকট্রিক মিটার (ক্লিপ অন) ব্যবহার না করা।
১৩। অভিজ্ঞ কর্মী তৈরি না করা।
১৪। গ্রাহক এর সাথে খারাপ ব্যবহার করা।
১৫। মিথ্যা তথ্য দিয়ে বেশি বিল করা, ইত্যাদি ।
রেগুলার প্র্যাকটিসের কুফল
আরও দেখুন...